মানুষের
পক্ষে স্বল্প জ্ঞানে উক্ত কালামুল্লাহ শরীফ উনার মর্ম অনুধাবন করা সম্ভব
নয়। এ কারনে প্রকৃত তাফসীর করার জন্য ইলমে লাদুন্নী বা আল্লাহ পাক প্রদত্ত
বিশেষ জ্ঞান শর্ত করা হয়েছে। কুরআন শরীফ উনার মর্ম ব্যাপক। যে কারনে
তাফসীর লেখা শুরু হয়েছে বটে কিন্তু শেষ হয় নাই এবং হবেও না।
এ ব্যাপারে কিতাবে একটা ঘটনা বর্নিত আছে। বিখ্যাত মুফাসসির আল্লামা ইমাম জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার ঘটনা, তিনি এতবড় মুফাসসির ছিলেন যে, মানুষ উনার ছাত্র হতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করতো। সেই ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি একদিন গাউছুল আযম, মুহীউদ্দীন আব্দুল ক্বদীর জীলানি রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবার শরীফে গেলেন উনার সাক্ষাৎ লাভ করার জন্য। সেদিনও গাউছুল আযম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার মজলিসে প্রাত্যহিক হাফিজ সাহেব কর্তৃক পঠিত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীর বর্ননা শুরু করলেন। এক এক করে চৌদ্দ প্রকার তাফসীর করে নতুন আগুন্তক ইমাম ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে উদ্দেশ্যে করে বলেছিলেন, এসব তাফসীর কি আপনার জানা আছে ? তিনি উত্তরে বললেন, জ্বী হুজুর ! এগুলা আমার জানা আছে।
তখন হযরত গাউছুল আযম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি ঐ একই আয়াত শরীফ উনার চল্লিশ প্রকার তাফসীর করলেন। তারপর বললেন, হে ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ! চৌদ্দ প্রকারের পরবর্তী তাফসীর গুলো কি আপনি জানেন?
ইমাম জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বললেন, পরবর্তী তাফসীর আমার জানা নাই, শুধু তাই নয়, এত সুক্ষ্ম থেকে সুক্ষ্মতর তাফসীর হতে পারে তা কখনো চিন্তাও করি নাই। তখন হযরত গাউছুল আযম রহমাতুল্লাহি আলাইহি বললেন, "হে ইবনে জাওজী তুমি সোজা হয়ে বস। আমি কালের থেকে হালের দিকে প্রত্যাবর্তন করলাম।"
এ কথা বলা মাত্র ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার হাল শুরু হয়ে গেল এবং তিনি লাফাতে লাগলেন।
তখন হযরত গাউছুল আযম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, হে ইবনে জাওজী ! এটা ইলিম হাসিলের জায়গা লাফানোর জায়গা নয়। তখন ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি গাউছুল আযম মুহিউদ্দীন আব্দুল কাদীর জিলানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার কদম মুবারকে পরে বাইয়াত হয়ে গেলেন।
এ ব্যাপারে কিতাবে একটা ঘটনা বর্নিত আছে। বিখ্যাত মুফাসসির আল্লামা ইমাম জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার ঘটনা, তিনি এতবড় মুফাসসির ছিলেন যে, মানুষ উনার ছাত্র হতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করতো। সেই ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি একদিন গাউছুল আযম, মুহীউদ্দীন আব্দুল ক্বদীর জীলানি রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার দরবার শরীফে গেলেন উনার সাক্ষাৎ লাভ করার জন্য। সেদিনও গাউছুল আযম রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার মজলিসে প্রাত্যহিক হাফিজ সাহেব কর্তৃক পঠিত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীর বর্ননা শুরু করলেন। এক এক করে চৌদ্দ প্রকার তাফসীর করে নতুন আগুন্তক ইমাম ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনাকে উদ্দেশ্যে করে বলেছিলেন, এসব তাফসীর কি আপনার জানা আছে ? তিনি উত্তরে বললেন, জ্বী হুজুর ! এগুলা আমার জানা আছে।
তখন হযরত গাউছুল আযম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি ঐ একই আয়াত শরীফ উনার চল্লিশ প্রকার তাফসীর করলেন। তারপর বললেন, হে ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি ! চৌদ্দ প্রকারের পরবর্তী তাফসীর গুলো কি আপনি জানেন?
ইমাম জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি বললেন, পরবর্তী তাফসীর আমার জানা নাই, শুধু তাই নয়, এত সুক্ষ্ম থেকে সুক্ষ্মতর তাফসীর হতে পারে তা কখনো চিন্তাও করি নাই। তখন হযরত গাউছুল আযম রহমাতুল্লাহি আলাইহি বললেন, "হে ইবনে জাওজী তুমি সোজা হয়ে বস। আমি কালের থেকে হালের দিকে প্রত্যাবর্তন করলাম।"
এ কথা বলা মাত্র ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার হাল শুরু হয়ে গেল এবং তিনি লাফাতে লাগলেন।
তখন হযরত গাউছুল আযম রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, হে ইবনে জাওজী ! এটা ইলিম হাসিলের জায়গা লাফানোর জায়গা নয়। তখন ইবনে জাওজী রহমাতুল্লাহি আলাইহি গাউছুল আযম মুহিউদ্দীন আব্দুল কাদীর জিলানী রহমাতুল্লাহি আলাইহি উনার কদম মুবারকে পরে বাইয়াত হয়ে গেলেন।
এবার চিন্তা করুন তাফসীর কি জিনিস !! বর্তমানে মওদূদী দেওবন্দী মার্কা
তাফসীর দিয়ে কখনোই কুরআন শরীফ উনার মর্ম বুঝা সম্ভব নয়। তাফসীর বুঝছে
রুহানীয়ত হাসিল করতে হবে এবং ইলমে লাদুন্নী অর্জন করতে হবে।