কুরআন মাজীদে কিছু শব্দ আল্লাহ পাকের জন্য ব্যবহার করার অর্থ এটা নয় যে, ঐ
শব্দগুলো গায়রুল্লাহর জন্য ব্যবহার করলে শিরক হবে। যেমনঃ বন্ধু,
সাহায্যকারী ইত্যাদি।
আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী নেই।
[সূরা বাকারা, আয়াত-১০৭]
আর অভিভাবক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ঠ আর সাহায্যকারী হিসেবেও আল্লাহই যথেষ্ঠ। [সূরা নিসা, আয়াত-৪৫]
আর সাহায্য আল্লাহর পক্ষ থেকে ব্যতীত অন্য কারো পক্ষ থেকে হতে পারে না। [সূরা আনফাল, আয়াত-১০]
আপনার প্রতিপালকই সঠিক পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী হিসেবে যথেষ্ট।
[সূরা ফুরকান, আয়াত-৩১]
মুমিন পুরুষ এবং মহিলা পরস্পরে একে অপরের বন্ধু, তারা ভাল কাজের নির্দেশ দেয় এবং অন্যায় কাজ থেকে (মানুষদেরকে) বিরত রাখে।
[সূরা তাওবাহ, আয়াত-৭১]
যদি তোমরা নবী (সাঃ) এর বিরুদ্ধে একে অন্যকে সাহায্য করো, তবে জেনে রেখা যে, আল্লাহই তার বন্ধু এবং জিবরাঈল (আঃ) ও সৎকর্মপরায়ণ মুমিনগণও, উপরন্তু অন্যান্য ফেরেশতাগণও তার সাহায্যকারী।
[সূরা তাহরীম, আয়াত-৪]
তোমাদের বন্ধুতো আল্লাহ, তার রাসূল এবং মুমিনবৃন্দ।
[সূরা মায়িদাহ, আয়াত-৫৫]
তোমরা আমাকে (হযরত যুলকারনাইন) শ্রম দিয়ে সাহায্য করো।
[সূরা কাহাফ, আয়াত-৯৫]
আল্লাহ ছাড়া তোমাদের কোন বন্ধু ও সাহায্যকারী নেই।
[সূরা বাকারা, আয়াত-১০৭]
আর অভিভাবক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ঠ আর সাহায্যকারী হিসেবেও আল্লাহই যথেষ্ঠ। [সূরা নিসা, আয়াত-৪৫]
আর সাহায্য আল্লাহর পক্ষ থেকে ব্যতীত অন্য কারো পক্ষ থেকে হতে পারে না। [সূরা আনফাল, আয়াত-১০]
আপনার প্রতিপালকই সঠিক পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী হিসেবে যথেষ্ট।
[সূরা ফুরকান, আয়াত-৩১]
মুমিন পুরুষ এবং মহিলা পরস্পরে একে অপরের বন্ধু, তারা ভাল কাজের নির্দেশ দেয় এবং অন্যায় কাজ থেকে (মানুষদেরকে) বিরত রাখে।
[সূরা তাওবাহ, আয়াত-৭১]
যদি তোমরা নবী (সাঃ) এর বিরুদ্ধে একে অন্যকে সাহায্য করো, তবে জেনে রেখা যে, আল্লাহই তার বন্ধু এবং জিবরাঈল (আঃ) ও সৎকর্মপরায়ণ মুমিনগণও, উপরন্তু অন্যান্য ফেরেশতাগণও তার সাহায্যকারী।
[সূরা তাহরীম, আয়াত-৪]
তোমাদের বন্ধুতো আল্লাহ, তার রাসূল এবং মুমিনবৃন্দ।
[সূরা মায়িদাহ, আয়াত-৫৫]
তোমরা আমাকে (হযরত যুলকারনাইন) শ্রম দিয়ে সাহায্য করো।
[সূরা কাহাফ, আয়াত-৯৫]