দুটি অনুবাদের পার্থক্য লক্ষ্য করুন:-
প্রচলিত অনুবাদ:- আয়াত (১০২:১-২) ‘প্রাচুর্যের আধিক্য তোমাকে মোহাচ্ছন্ন করে,যতক্ষণ না তোমরা কবরে উপনীত হও।’
অন্য অনুবাদ: ‘ আধিক্য তোমাকে ধ্বংস করে যতক্ষণ তোমরা কবরের সহিত মিলিত হয়ে থাক।
প্রচলিত অনুবাদে ‘ না’ পেল কোথায়? ‘মোহাচ্ছন্ন শব্দ আরবীতে আছে কি?
প্রচলিত অনুবাদ:আয়াত (১০২:৫-৭) ‘সাবধান! নিশ্চিত জ্ঞান থাকলে অবশ্য তোমরা মোহাচ্ছন্ন হতে না। তোমরা তো জাহান্নম দেখবে। আবার বলি, তোমরা তো উহা দেখবে চাক্ষুষ প্রত্যয়ে।’
অন্য অনুবাদ: েআয়াত (১০২:৫-৭) ‘তাহা নহে! যদি জ্ঞানের একিনে (নিশ্চিত বিশ্বাসে) তোমরা জানতে। অবশ্য জাহান্নামের আগুন দেখতে পেতে, অত:পর একে নিশ্চিত বিশ্বাসের চোখে দেখতে পেতে,’
প্রচলিত অনুবাদে ‘মোহাচ্ছন্ন হতে না।’ আরবীতে আছে কি?
তারপরও তাদের অর্থ ভেবে দেখুন। মোহাচ্ছন্ন হয় আসক্তিযুক্ত মানুষ দুনিয়ার মধ্যে।
মন্তব্য: দেহ কবরে অর্থাৎ দেহ মনে আবদ্ধ থাকলে মানুষ আসক্তিযুক্ত হয়। রবের সাথে অর্থাৎ রবের গুণের সাথে থাকলে মানুষ আসক্তিমুক্ত থাকে। তারা দুনিয়ার জাহান্নামের আগুন দেখে বলে তারা আসক্তিমুক্ত থাকার চেষ্টায় থাকে। এটা এ আয়াতের শিক্ষা। কোরানের জ্ঞান গ্রহন করার জন্য অনুরোধ জানানো হল।
প্রচলিত অনুবাদ:- আয়াত (১০২:১-২) ‘প্রাচুর্যের আধিক্য তোমাকে মোহাচ্ছন্ন করে,যতক্ষণ না তোমরা কবরে উপনীত হও।’
অন্য অনুবাদ: ‘ আধিক্য তোমাকে ধ্বংস করে যতক্ষণ তোমরা কবরের সহিত মিলিত হয়ে থাক।
প্রচলিত অনুবাদে ‘ না’ পেল কোথায়? ‘মোহাচ্ছন্ন শব্দ আরবীতে আছে কি?
প্রচলিত অনুবাদ:আয়াত (১০২:৫-৭) ‘সাবধান! নিশ্চিত জ্ঞান থাকলে অবশ্য তোমরা মোহাচ্ছন্ন হতে না। তোমরা তো জাহান্নম দেখবে। আবার বলি, তোমরা তো উহা দেখবে চাক্ষুষ প্রত্যয়ে।’
অন্য অনুবাদ: েআয়াত (১০২:৫-৭) ‘তাহা নহে! যদি জ্ঞানের একিনে (নিশ্চিত বিশ্বাসে) তোমরা জানতে। অবশ্য জাহান্নামের আগুন দেখতে পেতে, অত:পর একে নিশ্চিত বিশ্বাসের চোখে দেখতে পেতে,’
প্রচলিত অনুবাদে ‘মোহাচ্ছন্ন হতে না।’ আরবীতে আছে কি?
তারপরও তাদের অর্থ ভেবে দেখুন। মোহাচ্ছন্ন হয় আসক্তিযুক্ত মানুষ দুনিয়ার মধ্যে।
মন্তব্য: দেহ কবরে অর্থাৎ দেহ মনে আবদ্ধ থাকলে মানুষ আসক্তিযুক্ত হয়। রবের সাথে অর্থাৎ রবের গুণের সাথে থাকলে মানুষ আসক্তিমুক্ত থাকে। তারা দুনিয়ার জাহান্নামের আগুন দেখে বলে তারা আসক্তিমুক্ত থাকার চেষ্টায় থাকে। এটা এ আয়াতের শিক্ষা। কোরানের জ্ঞান গ্রহন করার জন্য অনুরোধ জানানো হল।