মহানবী (সঃ) ইন্তেকালের
পরে বেলাল (রাঃ) এর কাহিনী ↓↓↓
মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর
ইন্তেকালের পরের ঘটনাঃ
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর
ইন্তেকালে বেলাল (রাঃ) প্রায় পাগলের
মতো হয়ে গেলেন ।
তিনি ব্যাগ গুছিয়ে চলে যাচ্ছেন । সাহাবীরা তাকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা
করলে তিনি বলেন :-
"যে দেশে মহানবী (সঃ) নেই,
আমি সেখানে থাকবো না"।
এরপর তিনি মদীনা ছেড়ে দামস্কে চলে যান ।
কিছুদিন পরে বেলাল (রাঃ)
সপ্নে দেখলেন যে মহানবী (সঃ)
তাকে বলছেন,
"হে বেলাল (রাঃ) তুমি আমাকে
দেখতে আসো না কেন ''?
এ সপ্ন দেখে তিনি মহানবী (সঃ)
এর রওজা মুবারক দেখতে
মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা হন ।
বেলাল (রাঃ) এর আগমনের
খবরে মদীনাবাসী আনন্দে
আত্মহারা হয়ে যায় ।
বেলাল (রাঃ) হলেন মহানবী (সঃ)
এর নিযুক্ত মুয়াজ্জিন ।
মহানবী (সঃ) এর ইন্তেকালের পর
বেলাল (রাঃ) আর আযান দেননি ।
তার কন্ঠে আযান শুনতে
সাহাবীরা ব্যাকুল হয়ে আছেন ।
তারা তাকে আযান দিতে বললে
তিনি বলেন যে, তিনি পারবেন না ।
অনেক জোর করে তাকে বললে
তিনি উত্তরে বলেন,
"আমাকে অযান দিতে বলো না ।
কারণ এটা আমি পারবো না ।
আমি যখন আযান দিই তখন
'আল্লাহু আকবর' বলার
সময় আমি ঠিক থাকি ।
'আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
বলার সময়ও ঠিক থাকি।
'আশহাদু অন্না মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ' বলার সময় মসজিদের মিম্বারের দিকে
তাকিয়ে দেখি যে মহানবী (সঃ) বসে আছেন ।
কিন্তু যখন
মিম্বারে তাকিয়ে তাকে দেখবো না,
তখন সহ্য করতে পারবো না।"
কিন্তু তবুও সাহাবীরা জোর করলো ।
অবশেষে হাসান ও হোসাইন (রাঃ)
এসে তাকে জোর করলে তিনি রাজী হন ।
তার আযান শুনে সকল সাহাবীর
চোখে পানি এসে যায় ।
কিন্তু আযানের মাঝেই বেলাল (রাঃ)
বেহুশ হয়ে পরে যান ।
তাকে সকলেই ধরে নিয়ে যান ।
পরে জ্ঞান ফিরার পর তিনি সকলকে বলেন,
"আমি যখন আযান দিচ্ছিলাম তখন
'আল্লাহু আকবর' বলার
সময় আমি ঠিক ছিলাম ।
'আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
বলার সময়ও ঠিক ছিলাম । কিন্তু 'আশহাদুঅন্না মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ'
বলার সময় মসজিদের মিম্বারের
দিকে তাকিয়ে দেখি যে মহানবী (সঃ)
আজ সেখান বসে নেই ।
এ দৃশ্য আমি সহ্য করতে পারলাম না।
তাই জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেলাম।"
পরে বেলাল (রাঃ) এর কাহিনী ↓↓↓
মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর
ইন্তেকালের পরের ঘটনাঃ
হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর
ইন্তেকালে বেলাল (রাঃ) প্রায় পাগলের
মতো হয়ে গেলেন ।
তিনি ব্যাগ গুছিয়ে চলে যাচ্ছেন । সাহাবীরা তাকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা
করলে তিনি বলেন :-
"যে দেশে মহানবী (সঃ) নেই,
আমি সেখানে থাকবো না"।
এরপর তিনি মদীনা ছেড়ে দামস্কে চলে যান ।
কিছুদিন পরে বেলাল (রাঃ)
সপ্নে দেখলেন যে মহানবী (সঃ)
তাকে বলছেন,
"হে বেলাল (রাঃ) তুমি আমাকে
দেখতে আসো না কেন ''?
এ সপ্ন দেখে তিনি মহানবী (সঃ)
এর রওজা মুবারক দেখতে
মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা হন ।
বেলাল (রাঃ) এর আগমনের
খবরে মদীনাবাসী আনন্দে
আত্মহারা হয়ে যায় ।
বেলাল (রাঃ) হলেন মহানবী (সঃ)
এর নিযুক্ত মুয়াজ্জিন ।
মহানবী (সঃ) এর ইন্তেকালের পর
বেলাল (রাঃ) আর আযান দেননি ।
তার কন্ঠে আযান শুনতে
সাহাবীরা ব্যাকুল হয়ে আছেন ।
তারা তাকে আযান দিতে বললে
তিনি বলেন যে, তিনি পারবেন না ।
অনেক জোর করে তাকে বললে
তিনি উত্তরে বলেন,
"আমাকে অযান দিতে বলো না ।
কারণ এটা আমি পারবো না ।
আমি যখন আযান দিই তখন
'আল্লাহু আকবর' বলার
সময় আমি ঠিক থাকি ।
'আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
বলার সময়ও ঠিক থাকি।
'আশহাদু অন্না মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ' বলার সময় মসজিদের মিম্বারের দিকে
তাকিয়ে দেখি যে মহানবী (সঃ) বসে আছেন ।
কিন্তু যখন
মিম্বারে তাকিয়ে তাকে দেখবো না,
তখন সহ্য করতে পারবো না।"
কিন্তু তবুও সাহাবীরা জোর করলো ।
অবশেষে হাসান ও হোসাইন (রাঃ)
এসে তাকে জোর করলে তিনি রাজী হন ।
তার আযান শুনে সকল সাহাবীর
চোখে পানি এসে যায় ।
কিন্তু আযানের মাঝেই বেলাল (রাঃ)
বেহুশ হয়ে পরে যান ।
তাকে সকলেই ধরে নিয়ে যান ।
পরে জ্ঞান ফিরার পর তিনি সকলকে বলেন,
"আমি যখন আযান দিচ্ছিলাম তখন
'আল্লাহু আকবর' বলার
সময় আমি ঠিক ছিলাম ।
'আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'
বলার সময়ও ঠিক ছিলাম । কিন্তু 'আশহাদুঅন্না মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ'
বলার সময় মসজিদের মিম্বারের
দিকে তাকিয়ে দেখি যে মহানবী (সঃ)
আজ সেখান বসে নেই ।
এ দৃশ্য আমি সহ্য করতে পারলাম না।
তাই জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেলাম।"