হযরত শেখ সৈয়দ আবদুল কাদের জীলানী (রঃ) :
মদীনায় হিজরতের প্রায় চারশত
বৎসর পর বাগদাদ নগরী ধর্মীয় মতানৈক্যের
কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। এহেন
ক্রান্তিলগ্নে উচ্চ বেলায়ত ক্ষমতাসম্পন্ন
একজন মহাপুরুষের আগমন অপরিহার্য হয়ে পড়ে।
ফলে খোদার ইচ্ছায় হযরত শেখ সৈয়দ আবদুল
কাদের জীলানী (রঃ) বেলায়তে মোহাম্মদীর
শক্তি নিয়ে ৪৭১ হিজরী সনে স্বভাবসিদ্ধ
গাউছুল আজম রূপে ধরাধামে আবির্ভুত হন।
হযরত বড় পীর (রঃ) দৃঢ় কন্ঠে ঘোষণা করলেন-
“আমি জিলান শহরের অধিবাসী। আমার
উপাধি মহীউদ্দিন বা ধর্মের জীবনদাতা। আমার
ধর্মের প্রতীক মানব বুদ্ধিরূপ সমতল ভূমির
উর্ধ্বে পাহাড়ের চূড়ায় প্রতিষ্ঠিত। আবদুল
কাদের আমার নাম। আমার পিতামহ পূর্ণ
মানবতা প্রাপ্ত খোদায়ী জ্ঞান-দৃষ্টি সম্পন্ন।
বাহ্যিক ও আধ্যাত্মিক, এলকায়ী ও
এলহামী জ্ঞান লাভের
ফলে আমি কুতুবে এরশাদী পদ লাভ করেছি।
আমি সর্বময় কর্তা থেকে শুভ দৃষ্টি লাভে সমর্থ
হয়েছি”।
তাঁর ইসলামী সুফী সাধনাপন্থি, শান্তিময়,
সংগ্রামবিমূখ, অস্ত্র পরিহারকারী, ধর্মনিষ্ঠ,
ধৈর্যশীল, নৈতিক ও আধ্যাত্মিক বলে বলীয়ান
শুভ দৃষ্টির আকর্ষণে ভিন্ন
ধর্মাবলম্বী লোকজন ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত
হতে থাকে। এহেন শুভক্ষণে তিনি বলে উঠলেন,
“দ্বীনে মোহাম্মদীর সমস্ত ওলীগণ আমার
পদাঙ্ক অনুসারী। আমি পূর্ণচন্দ্র মহানবীর
পদাঙ্ক অনুসারী”। আধ্যাত্মিকতার
অনুসারী ওলীগণ বেলায়তে ওজমার
অধিকারী হযরত গাউছুল আজম (রঃ)-এর মতবাদ,
এলহাম ও এলাকা এর অনুসারী ও অনুগামী।
তিনি নবুয়তী বিধান ধর্ম ও বেলায়তী শক্তির
আধার বিধায় পূর্ণ নবীর অনূসরণ
ক্ষমতাসম্পন্ন। বাতেল ফেরকার
অনুসারী জালেমদের
অত্যাচারে ইতিপূর্বে দেশত্যাগী বুজুর্গানে দ্বীনের
বদৌলতে বিভিন্ন দেশে এ
বেলায়তী আলো উজ্জ্বল ও প্রস্ফুটিত
হয়ে বিকাশ লাভ করে এবং খোদার একত্ববাদ
বা তৌহিদী ঢঙ্কা প্রচার হতে থাকে। হযরত
বড় পীর (রঃ) বলেন,
“আমার ঢঙ্কা আসামন-জমিনে বেজে উঠছে।
শুভ্র অদৃষ্টের প্রভাতী ঊষা আমার জন্য ইদিত।
অতীত রহস্য আমার নিকট ব্যক্ত হয়ে পড়েছে।
সম্মান প্রতীকসহ আমার প্রার্থীত বস্তু
আমি পেয়েছি। গাউছে আজমীয়তের কারুকার্য
খচিত বেলায়তী তাজ আমায় পরানো হয়েছে।
সুতরাং সমস্ত কুতুবগণই বন্ধু-ভাবাপন্ন।
তোমরা আমার অবস্থার দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ
কর। তোমরা আমরই পুরুষ বা পৌরুষ।
আমি তোমেদর জন্য খোদায়ী প্রেম মদীরায়
বিভোর। খোদায়ী প্রেমিকদের মধ্যে আমার
স্থান”।
একই সময় সুলতানুল হিন্দ গরীবে নেওয়াজ
খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী সঞ্জরী (রঃ) বিল
বেরাছত আজমীয়তের শান নিয়ে ভারত
বর্ষে হেদায়ত কার্য পরিচালনা করেন।
মদীনায় হিজরতের প্রায় চারশত
বৎসর পর বাগদাদ নগরী ধর্মীয় মতানৈক্যের
কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। এহেন
ক্রান্তিলগ্নে উচ্চ বেলায়ত ক্ষমতাসম্পন্ন
একজন মহাপুরুষের আগমন অপরিহার্য হয়ে পড়ে।
ফলে খোদার ইচ্ছায় হযরত শেখ সৈয়দ আবদুল
কাদের জীলানী (রঃ) বেলায়তে মোহাম্মদীর
শক্তি নিয়ে ৪৭১ হিজরী সনে স্বভাবসিদ্ধ
গাউছুল আজম রূপে ধরাধামে আবির্ভুত হন।
হযরত বড় পীর (রঃ) দৃঢ় কন্ঠে ঘোষণা করলেন-
“আমি জিলান শহরের অধিবাসী। আমার
উপাধি মহীউদ্দিন বা ধর্মের জীবনদাতা। আমার
ধর্মের প্রতীক মানব বুদ্ধিরূপ সমতল ভূমির
উর্ধ্বে পাহাড়ের চূড়ায় প্রতিষ্ঠিত। আবদুল
কাদের আমার নাম। আমার পিতামহ পূর্ণ
মানবতা প্রাপ্ত খোদায়ী জ্ঞান-দৃষ্টি সম্পন্ন।
বাহ্যিক ও আধ্যাত্মিক, এলকায়ী ও
এলহামী জ্ঞান লাভের
ফলে আমি কুতুবে এরশাদী পদ লাভ করেছি।
আমি সর্বময় কর্তা থেকে শুভ দৃষ্টি লাভে সমর্থ
হয়েছি”।
তাঁর ইসলামী সুফী সাধনাপন্থি, শান্তিময়,
সংগ্রামবিমূখ, অস্ত্র পরিহারকারী, ধর্মনিষ্ঠ,
ধৈর্যশীল, নৈতিক ও আধ্যাত্মিক বলে বলীয়ান
শুভ দৃষ্টির আকর্ষণে ভিন্ন
ধর্মাবলম্বী লোকজন ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত
হতে থাকে। এহেন শুভক্ষণে তিনি বলে উঠলেন,
“দ্বীনে মোহাম্মদীর সমস্ত ওলীগণ আমার
পদাঙ্ক অনুসারী। আমি পূর্ণচন্দ্র মহানবীর
পদাঙ্ক অনুসারী”। আধ্যাত্মিকতার
অনুসারী ওলীগণ বেলায়তে ওজমার
অধিকারী হযরত গাউছুল আজম (রঃ)-এর মতবাদ,
এলহাম ও এলাকা এর অনুসারী ও অনুগামী।
তিনি নবুয়তী বিধান ধর্ম ও বেলায়তী শক্তির
আধার বিধায় পূর্ণ নবীর অনূসরণ
ক্ষমতাসম্পন্ন। বাতেল ফেরকার
অনুসারী জালেমদের
অত্যাচারে ইতিপূর্বে দেশত্যাগী বুজুর্গানে দ্বীনের
বদৌলতে বিভিন্ন দেশে এ
বেলায়তী আলো উজ্জ্বল ও প্রস্ফুটিত
হয়ে বিকাশ লাভ করে এবং খোদার একত্ববাদ
বা তৌহিদী ঢঙ্কা প্রচার হতে থাকে। হযরত
বড় পীর (রঃ) বলেন,
“আমার ঢঙ্কা আসামন-জমিনে বেজে উঠছে।
শুভ্র অদৃষ্টের প্রভাতী ঊষা আমার জন্য ইদিত।
অতীত রহস্য আমার নিকট ব্যক্ত হয়ে পড়েছে।
সম্মান প্রতীকসহ আমার প্রার্থীত বস্তু
আমি পেয়েছি। গাউছে আজমীয়তের কারুকার্য
খচিত বেলায়তী তাজ আমায় পরানো হয়েছে।
সুতরাং সমস্ত কুতুবগণই বন্ধু-ভাবাপন্ন।
তোমরা আমার অবস্থার দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ
কর। তোমরা আমরই পুরুষ বা পৌরুষ।
আমি তোমেদর জন্য খোদায়ী প্রেম মদীরায়
বিভোর। খোদায়ী প্রেমিকদের মধ্যে আমার
স্থান”।
একই সময় সুলতানুল হিন্দ গরীবে নেওয়াজ
খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী সঞ্জরী (রঃ) বিল
বেরাছত আজমীয়তের শান নিয়ে ভারত
বর্ষে হেদায়ত কার্য পরিচালনা করেন।