রসুলের
প্রকৃত সুন্নত:-- সত্য বলা, মিথ্যা না বলা, ঘুষ না খাওয়া, চুরি না করা,
অধিক মুনাফা না করা, নীতিহীন ভোগী না হওয়া, মোনাফেকি না করা, শিরিক না করা,
লোভী (অর্থলোভী, সম্পদলোভী, যৌনলোভী, ক্ষমতালোভী) না হওয়া, অহংকারী না
হওয়া, মোহমুক্ত হওয়া, অন্যের সম্পদ লুট না করা, অন্যকে না ঠকানো, হিংসা না
করা, অন্যকে ঘৃণা না করা, অন্যের সাথে শত্রুতা না করা, মানুষের উপকার করা,
বিপদে আপদে অন্যকে সাহায্য করা, ব্যভিচারী
না হওয়া, সৎ উপদেশ দেওয়া, নারী পুরুষ নির্বিশেষে সম্মান করা,অন্যের ক্ষুধা
নিবৃত্ত করার জন্য অন্ন দেওয়া, দাস মুক্ত করা, এতিম ও অসহায়কে সাহায্য
করা, আমিত্ব ত্যাগ করা, ওয়াদা ও আমানত রক্ষা করা। এগুলি পালন করলে সবার
জীবন সুন্দর সুখময় হয়ে উঠবে। সমাজে শান্তি বিরাজ করবে। সমাজে মানুষ মাথা
উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে এবং বলতে পারবে আমরা মুসলিম জাতি গুণে জ্ঞানে
সমৃদ্ধ।
কোরানে উক্ত কর্মের ব্যাপারে বিভিন্নভাবে দৃষ্টান্ত সহকারে বুঝানো হয়েছে।
কিন্তু অধিকাংশ লোক সত্য বলে না, মিথ্যা বলে, অনেক লোক ঘুষখোর,চোর, অধিক মুনাফাখোর, নীতিহীন ভোগী, মোনাফেক, শিরিককারী, লোভী (অর্থলোভী, সম্পদলোভী, যৌনলোভী, ক্ষমতালোভী) হয়, অহংকারী হয়, মোহযুক্ত হয়,অন্যের সম্পদ লুট করার চেষ্টা করে, ওয়াদা ও আমানতের খেযানত করে ্ত্যাদি অপকর্মগুলির জন্য প্রতিযোগিতা করতে থাকে। এতে নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অন্যকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় ও আতঙ্ক বিরাজ করে। জাতি হিসাবে নিম্নগতি প্রাপ্ত হয়।
কোরানে উক্ত কর্মের ব্যাপারে বিভিন্নভাবে দৃষ্টান্ত সহকারে বুঝানো হয়েছে।
কিন্তু অধিকাংশ লোক সত্য বলে না, মিথ্যা বলে, অনেক লোক ঘুষখোর,চোর, অধিক মুনাফাখোর, নীতিহীন ভোগী, মোনাফেক, শিরিককারী, লোভী (অর্থলোভী, সম্পদলোভী, যৌনলোভী, ক্ষমতালোভী) হয়, অহংকারী হয়, মোহযুক্ত হয়,অন্যের সম্পদ লুট করার চেষ্টা করে, ওয়াদা ও আমানতের খেযানত করে ্ত্যাদি অপকর্মগুলির জন্য প্রতিযোগিতা করতে থাকে। এতে নিজেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অন্যকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় ও আতঙ্ক বিরাজ করে। জাতি হিসাবে নিম্নগতি প্রাপ্ত হয়।