NOTICE:- ------------------ ----------------- ---------------------------

জুমার নামাজ আদায়ের ফজিলত:----


জুমার নামাজ আদায়ের ফজিলত:----

রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘জুমা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দিবস।’ তিনি আরও বলেছেন, এক জুমা থেকে আরেক জুমার মধ্যে সংঘটিত গুনাহ মাফ হয়ে যায়। সূরা আল জুমায় ইরশাদ করা হয়েছে, ‘যখন সালাতের জন্য জুমার দিবসে আহ্বান জানানো হয়, তখনই আল্লাহর স্মরণের উদ্দেশ্যে জলদি চলে এসো এবং ব্যবসায়িক লেনদেন বাদ দাও। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা জানতে।’ হজরত হাফসা(রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক (প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ) মুসলমানের জন্য জুমার নামাজ আদায় করা ওয়াজিব_ অপরিহার্য কর্তব্য।’ _সূনানে নাসায়ী। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অবহেলা-অলসতা করে তিন জুমার নামাজ ছেড়ে দিল, আল্লাহ তার অন্তরে মোহর মেরে দেবেন।’ _আবু দাউদ, নাসায়ী। আরেক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে লোক কোনো ওজর এবং অনিষ্টের ভয় ছাড়া জুমার নামাজে অংশগ্রহণ করে না, মোনাফেকের এমন দফতরে তার নাম লিপিবদ্ধ করা হয়, যা কখনো মোছা এবং রদবদল করা হয় না।’ তিরমিযী শরীফে আছে, হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলো, যে দিনভর রোজা রাখে এবং রাতভর নামাজ পড়ে কিন্তু জামাতে এবং জুমায় শামিল হয় না_ তার হুকুম কি? প্রত্যুত্তরে তিনি বললেন,এ অবস্থায় তার মৃত্যু হলেসে জাহান্নামে যাবে। হজরতআলী (রা.) বলেন, ‘মসজিদের প্রতিবেশীর নামাজ মসজিদ ছাড়া আদায় হয় না।’ বলা হলোমসজিদের প্রতিবেশী কে? তিনি বললেন ‘যে আজান শুনতে পায়।’ হাদিস অনুযায়ী জুমার নামাজ আদায়করা যেমন ওয়াজিব তেমন জামাতে নামাজ আদায়ে পবিত্র কোরআনে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহপাক বলেন, ‘হাঁটু পর্যন্ত পা খোলার দিনের কথা স্মরণ কর, যেদিন তাদের সেজদা করতে আহ্বান জানানো হবে, তখন তারা সেজদা করতে পারবে না। তাদের দৃষ্টি অবনত থাকবে,তারা অপমান ও লাঞ্ছনাগ্রস্ত হবে। অথচ তারা যখন সুস্থ অবস্থায় ছিল, তখন তাদের সেজদা করার জন্য আহ্বান জানানো হতো।’ _সূরা আল কলম-৪২, ৪৩। হজরত কা’বে আহবার বলেন : জামাত বর্জনে অভ্যস্তদের উদ্দেশ করে আয়াতে কারিমা নাজিল হয়। এপ্রসঙ্গে ইমামুত্তাবেঈন হজরত সাঈদ ইবানুল মুসাইয়্যার (রহ.) বলেন, ‘যারা আজান শুনতে পেয়ে, সুস্থ অবস্থায় থেকেও জামাতে উপস্থিত হতো না তাদের উদ্দেশ্য করে ওই আয়াত নাজিল হয়।’ আল্লাহ আমাদের জুমা এবং জামাতে নামাজ আদায়ের তওফিক দান দরুন। 
আমিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘জুমা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দিবস।’ তিনি আরও বলেছেন, এক জুমা থেকে আরেক জুমার মধ্যে সংঘটিত গুনাহ মাফ হয়ে যায়। সূরা আল জুমায় ইরশাদ করা হয়েছে, ‘যখন সালাতের জন্য জুমার দিবসে আহ্বান জানানো হয়, তখনই আল্লাহর স্মরণের উদ্দেশ্যে জলদি চলে এসো এবং ব্যবসায়িক লেনদেন বাদ দাও। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা জানতে।’ হজরত হাফসা(রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক (প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ) মুসলমানের জন্য জুমার নামাজ আদায় করা ওয়াজিব_ অপরিহার্য কর্তব্য।’ _সূনানে নাসায়ী। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অবহেলা-অলসতা করে তিন জুমার নামাজ ছেড়ে দিল, আল্লাহ তার অন্তরে মোহর মেরে দেবেন।’ _আবু দাউদ, নাসায়ী। আরেক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে লোক কোনো ওজর এবং অনিষ্টের ভয় ছাড়া জুমার নামাজে অংশগ্রহণ করে না, মোনাফেকের এমন দফতরে তার নাম লিপিবদ্ধ করা হয়, যা কখনো মোছা এবং রদবদল করা হয় না।’ তিরমিযী শরীফে আছে, হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলো, যে দিনভর রোজা রাখে এবং রাতভর নামাজ পড়ে কিন্তু জামাতে এবং জুমায় শামিল হয় না_ তার হুকুম কি? প্রত্যুত্তরে তিনি বললেন,এ অবস্থায় তার মৃত্যু হলেসে জাহান্নামে যাবে। হজরতআলী (রা.) বলেন, ‘মসজিদের প্রতিবেশীর নামাজ মসজিদ ছাড়া আদায় হয় না।’ বলা হলোমসজিদের প্রতিবেশী কে? তিনি বললেন ‘যে আজান শুনতে পায়।’ হাদিস অনুযায়ী জুমার নামাজ আদায়করা যেমন ওয়াজিব তেমন জামাতে নামাজ আদায়ে পবিত্র কোরআনে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহপাক বলেন, ‘হাঁটু পর্যন্ত পা খোলার দিনের কথা স্মরণ কর, যেদিন তাদের সেজদা করতে আহ্বান জানানো হবে, তখন তারা সেজদা করতে পারবে না। তাদের দৃষ্টি অবনত থাকবে,তারা অপমান ও লাঞ্ছনাগ্রস্ত হবে। অথচ তারা যখন সুস্থ অবস্থায় ছিল, তখন তাদের সেজদা করার জন্য আহ্বান জানানো হতো।’ _সূরা আল কলম-৪২, ৪৩। হজরত কা’বে আহবার বলেন : জামাত বর্জনে অভ্যস্তদের উদ্দেশ করে আয়াতে কারিমা নাজিল হয়। এপ্রসঙ্গে ইমামুত্তাবেঈন হজরত সাঈদ ইবানুল মুসাইয়্যার (রহ.) বলেন, ‘যারা আজান শুনতে পেয়ে, সুস্থ অবস্থায় থেকেও জামাতে উপস্থিত হতো না তাদের উদ্দেশ্য করে ওই আয়াত নাজিল হয়।’ আল্লাহ আমাদের জুমা এবং জামাতে নামাজ আদায়ের তওফিক দান দরুন।
আমিন।