। 'হঠাৎ সেখানে একজন লোক এসে
বললেন'সালাম' আমি কি ভিতরে আসতে পারি। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, দুঃখিত আমার
পিতা খুবই অসুস্হ।
- ফাতিমা (রঃ) দরজা বন্ধ করে রাসূলের কাছে গেলেন। মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন, কে সেই লোক? ফাতিমা বললেন, এই প্রথম আমি তাকে দেখেছি।আমি তাকে চিনি না।
- ফাতিমা (রঃ) দরজা বন্ধ করে রাসূলের কাছে গেলেন। মুহাম্মদ (সাঃ) বললেন, কে সেই লোক? ফাতিমা বললেন, এই প্রথম আমি তাকে দেখেছি।আমি তাকে চিনি না।
- শুনো ফাতিমা, সে হচ্ছে আমাদের এই ছোট্ট জীবনের অবসানকারী ফেরেশতা
আজরাইল। এটা শুনে ফাতিমার অবস্হা তখন ক্রন্দনরত বোমার মতো হয়ে গিয়েছে।
- রাসূল (সাঃ) বললেন,হে জিবরাঈল আমার উম্মতের কি হবে? আমার উম্মতের নাজাতের কি হবে? জিবরাঈল (আঃ) বললেন,হে রাসুল আপনি চিন্তা করবেন না, আল্লাহ ওয়াদা করেছেন আপনার উম্মতের নাজাতের জন্যে।
- মৃত্যুর ফেরেশতা ধীরে ধীরে রাসূলের কাছে এলেন জান কবজ করার জন্যে। মালাইকাত মউত আজরাইল আরো কাছে এসে ধীরে ধীরে রাসূলের জান কবজ করতে থাকলেন। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জিব্রাইলকে রাসূল (সাঃ) বললেন ঘোঙানির সাথে, ওহ জিবরাঈল (আঃ) এটা কেমন বেদনা দায়ক জান কবজ করা।
- ফাতিমা (রাঃ) তার চোখ বন্ধ করে ফেললেন, আলী (রাঃ) তার দিকে উপুড় হয়ে বসলেন, জিবরাঈল (আঃ) তার মুখটা উল্টা দিকে ফিরিয়ে নিলেন।
- রাসুলল(সঃ) বললেন,হে জিবরাঈল তুমি মুখটা উল্টা দিকে ঘুরালে কেন, আমার প্রতি তুমি বিরক্ত? জিবরাঈল (আঃ) বললেন, হে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) সাকারাতুল মউতের অবস্হায় আমি আপনাকে কিভাবে দেখে সহ্য করতে পারি।
- ভয়াবহ ব্যাথায় রাসূল ছোট্ট একটা গোঙানি দিলেন। রাসূলুল্লাহ বললেন, হে আল্লাহ সাকারাতুল মউতটা (জান কবজের সময়) যতই ভয়াবহ হোক, সমস্যা নেই, আমাকে সকল ব্যথা দাও আমি বরণ করবো, কিন্তু আমার উম্মাহকে ব্যথা দিওনা। রাসূলের শরিরটা ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়ে আসতে লাগলো। তার পা, বুক কিছুই নড়ছে না এখন আর। রাসূলের চোখের পানির সাথে তার ঠোঁটটা কম্পিত ছিলো, তিনি কিছু বলবেন মনে হয়।
- আলি (রাঃ) তার কানটা রাসূলের মুখের কাছে নিয়ে গেলো। রাসূল বললেন, নামাজ কায়েম করো এবং তোমাদের মাঝে থাকা দূর্বলদের যত্ন নাও।
- রাসূলের ঘরের বাইরে চলছে কান্নার আওয়াজ, সাহাবীরা একজন আরেকজন কে জড়িয়ে ধরে উচ্চস্বরে কান্নারত।
আলী (রাঃ) আবার তার কানটা রাসূলের মুখের কাছে ধরলো, রাসূল চোখ ভেজা অবস্হায় বলতে থাকলেন, ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাত....
¤¤ ইয়া আল্লাহ! আমাদেরকে তোমার হাবিবের খাঁটি উম্মত বানাও,আর মৃত্যু যন্ত্রনা থেকে আমাদেরকে রক্ষা করো।
- ইয়া আরহামার রাহিমিন
- রাসূল (সাঃ) বললেন,হে জিবরাঈল আমার উম্মতের কি হবে? আমার উম্মতের নাজাতের কি হবে? জিবরাঈল (আঃ) বললেন,হে রাসুল আপনি চিন্তা করবেন না, আল্লাহ ওয়াদা করেছেন আপনার উম্মতের নাজাতের জন্যে।
- মৃত্যুর ফেরেশতা ধীরে ধীরে রাসূলের কাছে এলেন জান কবজ করার জন্যে। মালাইকাত মউত আজরাইল আরো কাছে এসে ধীরে ধীরে রাসূলের জান কবজ করতে থাকলেন। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা জিব্রাইলকে রাসূল (সাঃ) বললেন ঘোঙানির সাথে, ওহ জিবরাঈল (আঃ) এটা কেমন বেদনা দায়ক জান কবজ করা।
- ফাতিমা (রাঃ) তার চোখ বন্ধ করে ফেললেন, আলী (রাঃ) তার দিকে উপুড় হয়ে বসলেন, জিবরাঈল (আঃ) তার মুখটা উল্টা দিকে ফিরিয়ে নিলেন।
- রাসুলল(সঃ) বললেন,হে জিবরাঈল তুমি মুখটা উল্টা দিকে ঘুরালে কেন, আমার প্রতি তুমি বিরক্ত? জিবরাঈল (আঃ) বললেন, হে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) সাকারাতুল মউতের অবস্হায় আমি আপনাকে কিভাবে দেখে সহ্য করতে পারি।
- ভয়াবহ ব্যাথায় রাসূল ছোট্ট একটা গোঙানি দিলেন। রাসূলুল্লাহ বললেন, হে আল্লাহ সাকারাতুল মউতটা (জান কবজের সময়) যতই ভয়াবহ হোক, সমস্যা নেই, আমাকে সকল ব্যথা দাও আমি বরণ করবো, কিন্তু আমার উম্মাহকে ব্যথা দিওনা। রাসূলের শরিরটা ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়ে আসতে লাগলো। তার পা, বুক কিছুই নড়ছে না এখন আর। রাসূলের চোখের পানির সাথে তার ঠোঁটটা কম্পিত ছিলো, তিনি কিছু বলবেন মনে হয়।
- আলি (রাঃ) তার কানটা রাসূলের মুখের কাছে নিয়ে গেলো। রাসূল বললেন, নামাজ কায়েম করো এবং তোমাদের মাঝে থাকা দূর্বলদের যত্ন নাও।
- রাসূলের ঘরের বাইরে চলছে কান্নার আওয়াজ, সাহাবীরা একজন আরেকজন কে জড়িয়ে ধরে উচ্চস্বরে কান্নারত।
আলী (রাঃ) আবার তার কানটা রাসূলের মুখের কাছে ধরলো, রাসূল চোখ ভেজা অবস্হায় বলতে থাকলেন, ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাত....
¤¤ ইয়া আল্লাহ! আমাদেরকে তোমার হাবিবের খাঁটি উম্মত বানাও,আর মৃত্যু যন্ত্রনা থেকে আমাদেরকে রক্ষা করো।
- ইয়া আরহামার রাহিমিন