ইমাম হোসাইন কারবালায় শহীদ হবেন এ কথা শুনে নবী কেঁদেছেন
হযরত উম্মুল ফজল বিনতে হারিছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা (হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আহলিয়া) বলেন, আমি একদিন হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার খিদমতে উপস্থিত হয়ে হযরত ইমাম হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে উনার কোলে দিলাম। এরপর আমি দেখলাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার চোখ মুবারক থেকে টপটপ করে পানি পড়ছে। আমি আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কুরবান হোক, এর কারণ কী? ইরশাদ করলেন, আমার কাছে হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম এসে এ খবর দিয়ে গেলেন নিশ্চয়ই আমার উম্মত আমার এ শিশুকে শহীদ করবে।’ হযরত উম্মুল ফজল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বলেন, আমি আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এ শিশুকে শহীদ করবে? হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘হ্যা, হযরত জিব্রাঈল আলাইহিস সালাম শাহাদাত স্থলের লাল মাটিও আমার কাছে এনেছেন।
[সুত্রঃ হাকেম আল মুস্তাদরাক-৪৮১৮, বায়হাক্বী দালায়িলুন নবুওয়াহ ৬/৪৬৮, মিশকাত-৬১৮০]
হযরত উম্মুল ফজল বিনতে হারিছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা (হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আহলিয়া) বলেন, আমি একদিন হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার খিদমতে উপস্থিত হয়ে হযরত ইমাম হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে উনার কোলে দিলাম। এরপর আমি দেখলাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার চোখ মুবারক থেকে টপটপ করে পানি পড়ছে। আমি আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কুরবান হোক, এর কারণ কী? ইরশাদ করলেন, আমার কাছে হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম এসে এ খবর দিয়ে গেলেন নিশ্চয়ই আমার উম্মত আমার এ শিশুকে শহীদ করবে।’ হযরত উম্মুল ফজল রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা বলেন, আমি আরয করলাম, ইয়া রসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এ শিশুকে শহীদ করবে? হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘হ্যা, হযরত জিব্রাঈল আলাইহিস সালাম শাহাদাত স্থলের লাল মাটিও আমার কাছে এনেছেন।
[সুত্রঃ হাকেম আল মুস্তাদরাক-৪৮১৮, বায়হাক্বী দালায়িলুন নবুওয়াহ ৬/৪৬৮, মিশকাত-৬১৮০]