ওহাবীরা এই আয়াত কপি-পেষ্ট করে সব সময়
قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَى إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ فَمَن كَانَ يَرْجُو لِقَاء رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا
110
অর্থঃ বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।
এখানে আরবী শব্দ بَشَرٌ (বাশার) দ্বারা এরা শুধুমাত্র মানুষ বুঝাতে চায়। অথচ সূরা মরিয়মের আয়াত - ১৭ তে بَشَرً (বাশার) দ্বারা ফেরেস্তাকে বুঝানো হয়েছে। দেখুন মূল আরবী রেওয়াত সহ
فَاتَّخَذَتْ مِن دُونِهِمْ حِجَابًا فَأَرْسَلْنَا إِلَيْهَا رُوحَنَا فَتَمَثَّلَ لَهَا بَشَرًا سَوِيًّا
অর্থঃ আমি আমার রুহ (হযরত জিব্রাইল আঃ) কে তাঁর (হযরত মরিয়ম) প্রতি প্রেরণ করেছি, অতঃপর সে (জিব্রাঈল আঃ) তাঁর সামনে একজন পূনাঙ্গ সুঠোম \"বাশার\" বা মানুষ এর আকৃতিতে আত্ম প্রকাশ করেছেন।
ওহাবীরা কি এখন বলবে ফেরেস্তারা (হযরত জীব্রাইল আলাইহিস সালাম) আমাদের মত মানুষ? কখনও নয়।
সুতরাং, এর দ্বারা বুঝা গেল بَشَرٌ (বাশার) শব্দ দ্বারা মানুষ বুঝায় না বরং মনুষ্য আকৃতি বুঝায়।
ওহাবী সাধারণ মানুষদের ধোঁকা দিয়ার জন্য এক আয়াত উল্লেখ করে এবং অপর আয়াত গোপন করে।
আবদুল হক মোহাদ্দেস দেহলবী (মাদারিজুন নবুওত)কিতাবে প্রথম খন্ডের এজালাতুশ সুবহাত অধ্যায়ে বলেন :قل انماانابشرمثلكم
ও কোরানে এইরূপ যতগুলি আয়াত এসেছে,এইগুলি আয়াতে মুতাসাবিহাতের আওতাভুক্ত।
আল্লামা জালালুদ্দিন "সুঅতি"আল এত্কান কি উলুমুল কোরান" ২খন্ড ২য ও ৩য পৃষ্টা তে বলেন আল কোরআনে যে সমস্ত আয়াতেمثلكم শব্দটি এসেছে, এইগুলি আয়াতে মতাসাবিহাতের আওতাভুক্ত।
মতাসাবিহাত এর অর্থ আল্লাহ এবং রাসুল ছাড়া কেও জানেনা,তাই সর্বসন্মতিক্রমে এই আয়াত দ্বারা কোনো দলিল হতে পারেনা।
আল্লাহ তায়ালা মতাসাবিহাত আয়াত সম্পর্কে বলেন :-"যাদের অন্তরে কপটতা রযেছে,তারাই কেবল মতাসাবিহাত এর দলিল গ্রহণ করেন "আল কোরান "
হজরত জিব্রিয়াল (আ ) নবীজির নিকট মানুষ রূপে আসতেন ,তাই বলে কি জিব্রাইল মানুষ?
যুগে যুগে নবীদের কে আমাদের মত বলেছেন ,কাফেররা (সুরা শুরা /সুরা ইয়াসিন)
জালালউদ্দিন রুমী মসনবী সরীফে বলেন- অনুবাদ :
কাফিররাই হজরত আহমদ (দ কে বশর বলেছিল ,কিন্তু তারা দেখে না যে, তিনি চন্দ কে দিখন্ডিত করেছিল,
তারা বলেছিল "আমরা যেমন বশর নবীও আমাদের মত বশর" যেমন-ঘুমাই ,পানাহার করে ,
তারা অগাত ছিল যে ,আমাদের এবং নবীদের মধ্য বেশুরম পার্তক্য রযেছে।
قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَى إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ فَمَن كَانَ يَرْجُو لِقَاء رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا
110
অর্থঃ বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।
এখানে আরবী শব্দ بَشَرٌ (বাশার) দ্বারা এরা শুধুমাত্র মানুষ বুঝাতে চায়। অথচ সূরা মরিয়মের আয়াত - ১৭ তে بَشَرً (বাশার) দ্বারা ফেরেস্তাকে বুঝানো হয়েছে। দেখুন মূল আরবী রেওয়াত সহ
فَاتَّخَذَتْ مِن دُونِهِمْ حِجَابًا فَأَرْسَلْنَا إِلَيْهَا رُوحَنَا فَتَمَثَّلَ لَهَا بَشَرًا سَوِيًّا
অর্থঃ আমি আমার রুহ (হযরত জিব্রাইল আঃ) কে তাঁর (হযরত মরিয়ম) প্রতি প্রেরণ করেছি, অতঃপর সে (জিব্রাঈল আঃ) তাঁর সামনে একজন পূনাঙ্গ সুঠোম \"বাশার\" বা মানুষ এর আকৃতিতে আত্ম প্রকাশ করেছেন।
ওহাবীরা কি এখন বলবে ফেরেস্তারা (হযরত জীব্রাইল আলাইহিস সালাম) আমাদের মত মানুষ? কখনও নয়।
সুতরাং, এর দ্বারা বুঝা গেল بَشَرٌ (বাশার) শব্দ দ্বারা মানুষ বুঝায় না বরং মনুষ্য আকৃতি বুঝায়।
ওহাবী সাধারণ মানুষদের ধোঁকা দিয়ার জন্য এক আয়াত উল্লেখ করে এবং অপর আয়াত গোপন করে।
আবদুল হক মোহাদ্দেস দেহলবী (মাদারিজুন নবুওত)কিতাবে প্রথম খন্ডের এজালাতুশ সুবহাত অধ্যায়ে বলেন :قل انماانابشرمثلكم
ও কোরানে এইরূপ যতগুলি আয়াত এসেছে,এইগুলি আয়াতে মুতাসাবিহাতের আওতাভুক্ত।
আল্লামা জালালুদ্দিন "সুঅতি"আল এত্কান কি উলুমুল কোরান" ২খন্ড ২য ও ৩য পৃষ্টা তে বলেন আল কোরআনে যে সমস্ত আয়াতেمثلكم শব্দটি এসেছে, এইগুলি আয়াতে মতাসাবিহাতের আওতাভুক্ত।
মতাসাবিহাত এর অর্থ আল্লাহ এবং রাসুল ছাড়া কেও জানেনা,তাই সর্বসন্মতিক্রমে এই আয়াত দ্বারা কোনো দলিল হতে পারেনা।
আল্লাহ তায়ালা মতাসাবিহাত আয়াত সম্পর্কে বলেন :-"যাদের অন্তরে কপটতা রযেছে,তারাই কেবল মতাসাবিহাত এর দলিল গ্রহণ করেন "আল কোরান "
হজরত জিব্রিয়াল (আ ) নবীজির নিকট মানুষ রূপে আসতেন ,তাই বলে কি জিব্রাইল মানুষ?
যুগে যুগে নবীদের কে আমাদের মত বলেছেন ,কাফেররা (সুরা শুরা /সুরা ইয়াসিন)
জালালউদ্দিন রুমী মসনবী সরীফে বলেন- অনুবাদ :
কাফিররাই হজরত আহমদ (দ কে বশর বলেছিল ,কিন্তু তারা দেখে না যে, তিনি চন্দ কে দিখন্ডিত করেছিল,
তারা বলেছিল "আমরা যেমন বশর নবীও আমাদের মত বশর" যেমন-ঘুমাই ,পানাহার করে ,
তারা অগাত ছিল যে ,আমাদের এবং নবীদের মধ্য বেশুরম পার্তক্য রযেছে।