হযরত
জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, “ তিনি বলেন- আমি আরজ
করলাম, হে রাসুল আল্লাহ্ (সঃ), আপনার উপর আমার পিতা মাতা উৎসর্গিত,
আল্লাহতালা সর্বপ্রথম কোন বস্তুটি সৃষ্টি করেছেন? উত্তরে নবী করিম (সঃ)
বলেন-- হে জাবের, আল্লাহতালা সর্ব প্রথম সমস্ত বস্তুর পূর্বে তাঁর আপন নূর
হতে তোমার নবীর নূর পয়দা করলেন। তারপর আল্লাহ্র ইচ্ছানুযায়ী সেই নূর
পরিভ্রমণ করতে লাগল। ওই সময় না ছিল লউহে-মাহফুজ, না ছিল কলম,
না ছিল বেহেস্ত, না ছিল দোজখ, না ছিল ফেরেশতা, না ছিল আকাশ, না ছিল
পৃথিবী, না ছিল সূর্য, না ছিল চন্দ্র, না ছিল জিন জাতি, না ছিল মানবজাতী।
অতঃপর যখন আল্লাহ্ তালা অন্যান্য বস্তু সৃষ্টি করার মনস্ত করলেন, তখন ওই
নূর কে চার ভাগ করে প্রথম ভাগ দিয়ে কলম, ২য় ভাগ দিয়ে লউহে-মাহফুজ, ৩য় ভাগ
দিয়ে আরশ সৃষ্টি করলেন। অবশিষ্ট এক ভাগকে আবার চার ভাগে ভাগ করে ১ম ভাগ
দিয়ে আরশ বহনকারী ফেরেশতা, ২য় ভাগ দিয়ে কুরশি, ৩য় ভাগ দিয়ে অন্যান্য
ফেরেশতা সৃষ্টি করলেন। ২য় চার ভাগের অবশিষ্ট এক ভাগ কে আবার পুনরায় চার ভাগ
করে ১ম ভাগ দিয়ে আকাশ, ২য় ভাগ দিয়ে জমিন, ৩য় ভাগ দিয়ে বেহেস্ত-দুজখ সৃষ্টি
করলেন। অবশিষ্ট এক ভাগ কে আবার চার ভাগে ভাগ করে ১ম ভাগ দিয়ে মোমেনদের
নয়নের দৃষ্টি, ২য় ভাগ দিয়ে কালবের নূর তথা আল্লাহ্র মারেফত, ৩য় ভাগ দিয়ে
তাদের মহবতের নূর তথা তাওহিদি কালেমা “লা ইলাহা ইল্লালাহু মহাম্মুদুর
রাসুলাল্লাহ (সঃ)” সৃষ্টি করলেন এবং বাকি এক ভাগ দিয়ে সমস্ত কিছু সৃষ্টি
করলেন।
[তথ্যসূত্রঃ- মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, ভলি-০১, পৃ-৯৯, হাদীস নং-১৮; এই সহীহ হাদীসের কিতাবটি ইমাম বুখারী (রঃ) এর দাদা উস্তাদ মুহাদ্দীস আব্দুর রাজ্জাক (রঃ) কর্তৃক রচিত]
মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাকের স্ক্যান কপি
http:// wajahat-hussain.blogspot.com/ 2011/12/ hadeeth-e-nur-of-jabir-bin-abdu llah.html
or
http://www.ahlus-sunna.com/ index.php?option=com_content&vi ew=article&id=46&Itemid=29&lim itstart=48
এই হাদীসটিকে আরও যে সমস্ত কিতাবে সহীহ হাদীস হিসেবে মন্তব্য করে দলীল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে-
দালায়েলুন নবুওয়াত ১৩/৬৩; মাওয়াহেবুল্লাদুন্নিয়া ১/৯; মাদারেজুন নবুওয়াত ২/২; যুরকানী ১/৪৬; রুহুল মায়ানী ১৭/১০৫; সিরাতে হলবীয়া ১/৩০; মাতালেউল মাসাররাত ২৬৫ পৃ; ফতোয়ায়ে হাদীসিয়া ১৮৯ পৃ; নি' মাতুল কুবরা ২ পৃ; হাদ্বীকায়ে নদীয়া ২/৩৭৫; দাইলামী শরীফ ২/১৯১; মকতুবাত শরীফ ৩ খন্ড ১০০ নং মকতুব; মওজুয়াতুল কবীর ৮৩ পৃ; ইনছানুল উয়ুন ১/২৯; নূরে মুহম্মদী ৪৭ পৃ; আল আনোয়ার ফি মাওলিদিন নবী ৫ পৃ; আফদ্বালুল ক্বোরা; তারীখুল খমীস; নুজহাতুল মাজালিস ১ খন্ড; দুররুল মুনাজ্জাম ৩২ পৃ; কাশফুল খফা ১/৩১১; তারিখ আননূর ১/৮; আনোয়ারে মুহম্মদীয়া ১/৭৮; আল মাওয়ারিদে রাবী ফী মাওলীদিন নবী; তাওয়ারীখে মুহম্মদ; আনফাসে রহীমিয়া; মা' য়ারিফে মুহম্মদী; মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২/২৬০; নশরুতত্বীব ৫ পৃ; আপকা মাসায়েল আওর উনকা হাল ৩/৮৩; শিহাবুছ ছাকিব ৫০; মুনছিবে ইছমত ১৬ পৃ; রেসালায়ে নূর ২ পৃ; হাদীয়াতুল মাহদী ৫৬পৃ; দেওবন্দী আজিজুল হক অনুবাদ কৃত বুখারী শরীফ ৫/৩।
এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্ক থেকে বিখ্যাত কিতাবটি ডাউনলোড করুন
http://www.mediafire.com/ download/e2wazadvqoln4so/ Bishow+Nobi+Nurer+Robi.pdf
[তথ্যসূত্রঃ- মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, ভলি-০১, পৃ-৯৯, হাদীস নং-১৮; এই সহীহ হাদীসের কিতাবটি ইমাম বুখারী (রঃ) এর দাদা উস্তাদ মুহাদ্দীস আব্দুর রাজ্জাক (রঃ) কর্তৃক রচিত]
মুসান্নাফ আব্দুর রাজ্জাকের স্ক্যান কপি
http://
or
http://www.ahlus-sunna.com/
এই হাদীসটিকে আরও যে সমস্ত কিতাবে সহীহ হাদীস হিসেবে মন্তব্য করে দলীল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে-
দালায়েলুন নবুওয়াত ১৩/৬৩; মাওয়াহেবুল্লাদুন্নিয়া ১/৯; মাদারেজুন নবুওয়াত ২/২; যুরকানী ১/৪৬; রুহুল মায়ানী ১৭/১০৫; সিরাতে হলবীয়া ১/৩০; মাতালেউল মাসাররাত ২৬৫ পৃ; ফতোয়ায়ে হাদীসিয়া ১৮৯ পৃ; নি' মাতুল কুবরা ২ পৃ; হাদ্বীকায়ে নদীয়া ২/৩৭৫; দাইলামী শরীফ ২/১৯১; মকতুবাত শরীফ ৩ খন্ড ১০০ নং মকতুব; মওজুয়াতুল কবীর ৮৩ পৃ; ইনছানুল উয়ুন ১/২৯; নূরে মুহম্মদী ৪৭ পৃ; আল আনোয়ার ফি মাওলিদিন নবী ৫ পৃ; আফদ্বালুল ক্বোরা; তারীখুল খমীস; নুজহাতুল মাজালিস ১ খন্ড; দুররুল মুনাজ্জাম ৩২ পৃ; কাশফুল খফা ১/৩১১; তারিখ আননূর ১/৮; আনোয়ারে মুহম্মদীয়া ১/৭৮; আল মাওয়ারিদে রাবী ফী মাওলীদিন নবী; তাওয়ারীখে মুহম্মদ; আনফাসে রহীমিয়া; মা' য়ারিফে মুহম্মদী; মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২/২৬০; নশরুতত্বীব ৫ পৃ; আপকা মাসায়েল আওর উনকা হাল ৩/৮৩; শিহাবুছ ছাকিব ৫০; মুনছিবে ইছমত ১৬ পৃ; রেসালায়ে নূর ২ পৃ; হাদীয়াতুল মাহদী ৫৬পৃ; দেওবন্দী আজিজুল হক অনুবাদ কৃত বুখারী শরীফ ৫/৩।
এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্ক থেকে বিখ্যাত কিতাবটি ডাউনলোড করুন
http://www.mediafire.com/