>>প্রসঙ্গ মীলাদুন্নবী ও সীরাতুন্নবী (ﷺ)<<
১২ই রবিউল আউয়াল, ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশ করাকে নাজায়েজ বলে ফতোয়া আরোপ করছে, এবং ওই দিনে
"সীরাতুন্নবী" (ﷺ) পালন করতে হবে বলে ফতোয়া দিচ্ছে, ওই মৌলভীদের জানা থাকা
উচিত ছিলো যে "মীলাদুন্নবী" (ﷺ) মানার মধ্য দিয়েই "সীরাতুন্নবী" (ﷺ)
প্রতিষ্ঠিত হয়।
যেমন "মীলাদুন্নবী" (ﷺ) আগে এর পরে ধারাবাহিকভাবে নবী
করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর ৬৩ বছরের জিন্দেগী সীরাতুন্নবী
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।
তাহলে আসুন আমরা জেনে নেই পবিত্র
ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বা মীলাদুন্নবী বলতে কি বুঝায়?
"মীলাদুন্নবী" (ﷺ) মূলত ‘ঈদ’ অর্থ হচ্ছে খুশি বা আনন্দ
প্রকাশ করা।আর
‘মীলাদ’ ও ‘নবী’ দুটি শব্দ
একত্রে মিলে ‘মীলাদুন্নবী’
বলা হয়।‘মীলাদ’-এর
তিনটি শব্দ রয়েছে (মীলাদ) (মাওলিদ) ও (মাওলুদ) এ তিনটি শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো- জন্মদিন,জন্মকাল ও জন্মস্থান প্রভুতি।
অনুরূপ মিসবাহুল লুগাতের ৯৬৬ পৃষ্টায় রয়েছেঃ-
"মীলাদ"অর্থঃ জন্মের সময়,
"মাওলিদ"অর্থঃ জন্মস্থান,
"মাওলুদ" অর্থঃ ছোট শিশু।
মোট কথা মীলাদ শব্দটি জন্মকাল বা জন্মদিন ব্যতীত অন্য কোন অর্থে ব্যবহৃত
হয় না।সুতরাং মীলাদুন্নবী, মাওলেদুন্নবী ও মাওলুদুন্নবী শব্দগুলীর অর্থ
হলো- হুজুরপাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) জন্মদিন বা জন্মকাল।
অর্থাৎ আভিধানিক
বা শাব্দিক অর্থে
"মীলাদুন্নবী"বলতে হুজুরপাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উনার বিলাদত
শরীফকে বুঝানো হয়ে থাকে।
আর পারিভাষিক
বা ব্যবহারিক অর্থে
ﻣﻴﻼﺩ ﺍﻟﻨﺒﻰ
"মীলাদুন্নবী" বলতে (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার বিলাদত শরীফ
উপলক্ষে উনার ছানা-সিফাত বর্ণনা করা,
উনার প্রতি সালাত ও সালাম পাঠ করা,উনার
পুতঃপবিত্র
জীবনী মোবারকের
সামগ্রিক বিষয়
সম্পর্কে আলোচনা করাকে বুঝানো হয়।
আর সাইয়্যেদীল
আ’ইয়াদ, পবিত্র
ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
বলতে প্রাণপ্রিয়
নবীজি,হুজুরপাক
(সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার বিলাদত শরীফ
উনার জন্য খুশি প্রকাশ করা,শুকরিয়া আদায়
করাকে বোঝায়।এখন এ খুশি প্রকাশ করা বিভিন্ন রকম
হতে পারে।যে কোন
নেক আমলের মাধ্যমেই এ
খুশি প্রকাশ করা যেতে পারে।তবে সবচেয়ে উত্তম
হল হুজুরপাক
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উনার পবিত্র শান মোবারকে সালাত শরীফ,সালাম শরীফ পেশ
করা,জশনে জুলুস বের করা,মীলাদ শরীফ
পাঠ করা ইত্যাদি ইত্যাদি।
১২ই রবিউল আউয়াল শরীফে ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর পরিবর্তে কেন সীরাতুন্নবী পালন
করা যাবে না?
পবিত্র ১২ রবিউল
আউয়াল শরীফ
যেহেতু হুজুরপাক
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার বিলাদত শরীফ
উনার সাথে সংশ্লিষ্ট
বিশেষ সম্মানিত
একটি দিন।তাই এই
পবিত্র দিনে ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
পালন করাই যুক্তিসংগত,
"সীরাতুন্নবী" (ﷺ) কখনো নয়।
কেননা, "সীরাতুন্নবী" যদি বলা হয়
‘সীরাত’ হচ্ছে চরিত্র
মোবারক,আচার-আচরণ, জীবন পদ্ধতি,জীবন যাপনের পন্থা,মাযহাব,
তরীকা,অবস্থা,জীবনাচার, জীবনচরিত সুতরাং সীরাতুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম) শব্দের পারিভাষিক অর্থ হলো নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম) এর জীবনী বা জীবনচরিতকে বুঝায়,যেটা আল্লাহ
পাক-এর হাবীব হুজুরপাক (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার একটা সিফাত
বুঝানো হয়েছে সীরাতুন্নবী (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
যখন কেউ চরিত্র
মোবারক সম্পর্কে আলোচনা করবে
তখন সেটা "সীরাতুন্নবী" হবে।যদি "সীরাতুন্নবী" বলা হয় তাহলে আল্লাহপাক-এর হাবীব হুজুরপাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার ছূরতন্নবী অর্থাৎ ছূরত মোবারক কেমন ছিলো?
আল্লাহপাকের
হাবীব হুজুরপাক
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার যে নূর মোবারক
ছিলো ‘নূরে হাবীবী’
তাহলে সেটার মাহফিল
করতে হবে আলাদাভাবে।
এভাবে কেউ সীরাতুন্নবী,
কেউ ছূরাতুন্নবী, (ﷺ)
কেউ মিরাজুন্নবী, (ﷺ)
কেউ হিজরতুন্নবী, (ﷺ)
কেউ জিহাদুন্নবী, (ﷺ)
কেউ রিসালাতুন্নবী, (ﷺ)
কেউ রিহালাতুন্নবী, (ﷺ)
কেউ বিছালুন্নবী, (ﷺ)
কেউ নূরুন্নবী (ﷺ) -এর মাহফিল
করবে অর্থাৎ
প্রতিটি বিষয়
আলাদা আলাদা হয়ে যাবে
এবং আলাদা আলাদা নাম
দিয়ে আলোচনা করতে হবে।যেমন উনার যেহেতু জন্ম হয়েছে আগে,পরে ৬৩ বছরের
জীবনচরিত। তাই ১২ই রবিউল আউয়ালে হুজুরপাকের বিলাদত বা জন্ম হয়েছে তাই
"মীলাদুন্নবী" উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশ করা আল্লাহর হুকুম সুরা-ইউনূসের ৫৮ নং
আয়াত তাঁর প্রমাণ, এ আয়াত থেকে "মীলাদুন্নবী" তথা খুশি উদযাপন করা কথা বলা
হয়েছে,"সীরাতুন্নবী" নয়।
আর যেহেতু পবিত্র
দিবসটি বিলাদত শরীফ উনার সাথে সংশ্লিষ্ট, তাই
ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ব্যতীত অপর কোন নামে সম্বোধন করা ঠিক হবে না।
এখানে উল্লেখ করতে চাই যে "মীলাদুন্নবী" একদিনের ঘটনা নয়,আল্লাহর সৃষ্টিতে
যতদিন আছে সকল দিনেরই মূল হলেন নবীজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।
সুতরাং সকল দিনেই নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সৃষ্টির কারণে
ধন্য।মোট কথা নবীজি (আলাইহিস সালাম) আগমন দিন, মাস, কিংবা বছরের সাথে
সম্পর্কিত করা যাবে না।সব কিছুই উনার উসিলায় পয়দা হয়েছে।
১২ই রবিউল আউয়াল, ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশ করাকে নাজায়েজ বলে ফতোয়া আরোপ করছে, এবং ওই দিনে "সীরাতুন্নবী" (ﷺ) পালন করতে হবে বলে ফতোয়া দিচ্ছে, ওই মৌলভীদের জানা থাকা উচিত ছিলো যে "মীলাদুন্নবী" (ﷺ) মানার মধ্য দিয়েই "সীরাতুন্নবী" (ﷺ) প্রতিষ্ঠিত হয়।
যেমন "মীলাদুন্নবী" (ﷺ) আগে এর পরে ধারাবাহিকভাবে নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর ৬৩ বছরের জিন্দেগী সীরাতুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।
তাহলে আসুন আমরা জেনে নেই পবিত্র
ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বা মীলাদুন্নবী বলতে কি বুঝায়?
"মীলাদুন্নবী" (ﷺ) মূলত ‘ঈদ’ অর্থ হচ্ছে খুশি বা আনন্দ
প্রকাশ করা।আর
‘মীলাদ’ ও ‘নবী’ দুটি শব্দ
একত্রে মিলে ‘মীলাদুন্নবী’
বলা হয়।‘মীলাদ’-এর
তিনটি শব্দ রয়েছে (মীলাদ) (মাওলিদ) ও (মাওলুদ) এ তিনটি শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো- জন্মদিন,জন্মকাল ও জন্মস্থান প্রভুতি।
অনুরূপ মিসবাহুল লুগাতের ৯৬৬ পৃষ্টায় রয়েছেঃ-
"মীলাদ"অর্থঃ জন্মের সময়,
"মাওলিদ"অর্থঃ জন্মস্থান,
"মাওলুদ" অর্থঃ ছোট শিশু।
মোট কথা মীলাদ শব্দটি জন্মকাল বা জন্মদিন ব্যতীত অন্য কোন অর্থে ব্যবহৃত হয় না।সুতরাং মীলাদুন্নবী, মাওলেদুন্নবী ও মাওলুদুন্নবী শব্দগুলীর অর্থ হলো- হুজুরপাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) জন্মদিন বা জন্মকাল।
অর্থাৎ আভিধানিক
বা শাব্দিক অর্থে
"মীলাদুন্নবী"বলতে হুজুরপাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উনার বিলাদত
শরীফকে বুঝানো হয়ে থাকে।
আর পারিভাষিক
বা ব্যবহারিক অর্থে
ﻣﻴﻼﺩ ﺍﻟﻨﺒﻰ
"মীলাদুন্নবী" বলতে (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার বিলাদত শরীফ
উপলক্ষে উনার ছানা-সিফাত বর্ণনা করা,
উনার প্রতি সালাত ও সালাম পাঠ করা,উনার
পুতঃপবিত্র
জীবনী মোবারকের
সামগ্রিক বিষয়
সম্পর্কে আলোচনা করাকে বুঝানো হয়।
আর সাইয়্যেদীল
আ’ইয়াদ, পবিত্র
ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
বলতে প্রাণপ্রিয়
নবীজি,হুজুরপাক
(সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার বিলাদত শরীফ
উনার জন্য খুশি প্রকাশ করা,শুকরিয়া আদায়
করাকে বোঝায়।এখন এ খুশি প্রকাশ করা বিভিন্ন রকম
হতে পারে।যে কোন
নেক আমলের মাধ্যমেই এ
খুশি প্রকাশ করা যেতে পারে।তবে সবচেয়ে উত্তম
হল হুজুরপাক
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উনার পবিত্র শান মোবারকে সালাত শরীফ,সালাম শরীফ পেশ
করা,জশনে জুলুস বের করা,মীলাদ শরীফ
পাঠ করা ইত্যাদি ইত্যাদি।
১২ই রবিউল আউয়াল শরীফে ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর পরিবর্তে কেন সীরাতুন্নবী পালন
করা যাবে না?
পবিত্র ১২ রবিউল
আউয়াল শরীফ
যেহেতু হুজুরপাক
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার বিলাদত শরীফ
উনার সাথে সংশ্লিষ্ট
বিশেষ সম্মানিত
একটি দিন।তাই এই
পবিত্র দিনে ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
পালন করাই যুক্তিসংগত,
"সীরাতুন্নবী" (ﷺ) কখনো নয়।
কেননা, "সীরাতুন্নবী" যদি বলা হয়
‘সীরাত’ হচ্ছে চরিত্র
মোবারক,আচার-আচরণ, জীবন পদ্ধতি,জীবন যাপনের পন্থা,মাযহাব, তরীকা,অবস্থা,জীবনাচার, জীবনচরিত সুতরাং সীরাতুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) শব্দের পারিভাষিক অর্থ হলো নবীজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর জীবনী বা জীবনচরিতকে বুঝায়,যেটা আল্লাহ
পাক-এর হাবীব হুজুরপাক (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার একটা সিফাত
বুঝানো হয়েছে সীরাতুন্নবী (সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
যখন কেউ চরিত্র
মোবারক সম্পর্কে আলোচনা করবে
তখন সেটা "সীরাতুন্নবী" হবে।যদি "সীরাতুন্নবী" বলা হয় তাহলে আল্লাহপাক-এর হাবীব হুজুরপাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার ছূরতন্নবী অর্থাৎ ছূরত মোবারক কেমন ছিলো?
আল্লাহপাকের
হাবীব হুজুরপাক
(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
উনার যে নূর মোবারক
ছিলো ‘নূরে হাবীবী’
তাহলে সেটার মাহফিল
করতে হবে আলাদাভাবে।
এভাবে কেউ সীরাতুন্নবী,
কেউ ছূরাতুন্নবী, (ﷺ)
কেউ মিরাজুন্নবী, (ﷺ)
কেউ হিজরতুন্নবী, (ﷺ)
কেউ জিহাদুন্নবী, (ﷺ)
কেউ রিসালাতুন্নবী, (ﷺ)
কেউ রিহালাতুন্নবী, (ﷺ)
কেউ বিছালুন্নবী, (ﷺ)
কেউ নূরুন্নবী (ﷺ) -এর মাহফিল
করবে অর্থাৎ
প্রতিটি বিষয়
আলাদা আলাদা হয়ে যাবে
এবং আলাদা আলাদা নাম
দিয়ে আলোচনা করতে হবে।যেমন উনার যেহেতু জন্ম হয়েছে আগে,পরে ৬৩ বছরের জীবনচরিত। তাই ১২ই রবিউল আউয়ালে হুজুরপাকের বিলাদত বা জন্ম হয়েছে তাই "মীলাদুন্নবী" উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশ করা আল্লাহর হুকুম সুরা-ইউনূসের ৫৮ নং আয়াত তাঁর প্রমাণ, এ আয়াত থেকে "মীলাদুন্নবী" তথা খুশি উদযাপন করা কথা বলা হয়েছে,"সীরাতুন্নবী" নয়।
আর যেহেতু পবিত্র
দিবসটি বিলাদত শরীফ উনার সাথে সংশ্লিষ্ট, তাই
ঈদ-এ-মীলাদুন্নবী (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ব্যতীত অপর কোন নামে সম্বোধন করা ঠিক হবে না।
এখানে উল্লেখ করতে চাই যে "মীলাদুন্নবী" একদিনের ঘটনা নয়,আল্লাহর সৃষ্টিতে যতদিন আছে সকল দিনেরই মূল হলেন নবীজী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।
সুতরাং সকল দিনেই নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সৃষ্টির কারণে ধন্য।মোট কথা নবীজি (আলাইহিস সালাম) আগমন দিন, মাস, কিংবা বছরের সাথে সম্পর্কিত করা যাবে না।সব কিছুই উনার উসিলায় পয়দা হয়েছে।