রত্যেক জিনিস তার মূলের দিকে প্রত্যাবর্তন করে। হারাম জিনিস থেকে হারামই জন্ম নেয়। অপর দিক থেকে হালাল থেকে হালালই হয়ে থাকে।
হাদীস শরীফে বর্নিত আছে, সর্বপ্রকার খেলাধূলা হারাম।"
সবাই একটু গভীরভাবে লক্ষ্য করুন এই হারাম খেলাধূলা থেকে কি ভয়াবহ হারাম এবং গুনাহ সৃষ্টি হচ্ছে।
উদাহরণ স্বরূপ এখন বাংলাদেশে টি টুয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলা হচ্ছে । ধরুন এই খেলা শুরু হয়, দুপুর তিনটায়। তিনটায় যদি শুরু হয়, সে ক্ষেত্রে প্রথম ইনিংস চলা কালীন সময় আছরের নামাজ এবং দ্বিতীয় ইনিংস চলা কালীন সময় মাগরিবের নামাজের ওয়াক্ত হয়। দেখা যায় খেলোয়াড় এবং দর্শক উভয়েই নামাজ বাদ দিয়ে খেলাধূলা চালিয়ে যায় এবং দেখে যায়।
অর্থাৎ তাদের কমপক্ষে দুই ওয়াক্ত নামাজ ফউত হয় (যদিও এই শ্রেণীর লোকেরা নামাজই পরে না)।
এবার আমরা একটা হাদীস শরীফ দেখি, যেখানে নামাজ ক্বাজা করার শাস্তি বর্ননা করা হয়েছে। হাদীস শরীফে বর্নিত আছে-
من ترك الصلوة حتي مضي وقتها ثم قضي عذاب في النار حقبا و الحقبة ثمانون سنة واسنة ثلث ماءة و ستون يوما كان مقداره الف سفة
অর্থ: যে ব্যক্তি নামাজ তরক করলো, এমনকি নামাজের ওয়াক্ত শেষ হয়ে গেল, অতঃপর সে ব্যক্তি তার ক্বযা আদায় করলো, সে জাহান্নামে এক হোকবা শাস্তি ভোগ করবে। আর এক হোকবা হচ্ছে ৮০ বছর এবং এক বছর হচ্ছে ৩৬০ দিন। প্রতিটি দিন হচ্ছে হাজার বছরের সমান।"
দলীল-
√ মাজালিসুল আবরার
√ আল মানাসিক।
উক্ত হাদীস শরীফ উনার বর্ননা মোতাবেক হোকবার পরিমাণ পৃথিবীর বছর অনুযায়ী নিম্নরূপ-
৮০ বছর × ৩৬০ দিন = ২৮৮০০ দিন।
আবার, প্রতি দিন হাজার বছরের সমান হলে,
২৮৮০০ × ১০০০ = ২৮৮০০০০০ বছর।
অতএব, এক হোকবা = ২৮৮০০০০০ বছর।
একটু গভীরভাবে চিন্তা করুন, এক ওয়াক্ত নামাজ ক্বাজা হলে, অর্থাৎ ওয়াক্ত মোতাবেক না পড়লে তার ২৮৮০০০০০ বছর জাহান্নামের আজাব সহ্য করতে হবে। তাহলে যারা নামাজ আদায় করবে না, ঐ সময় খেল তামাশায় মশগুল থাকবে তাদের শাস্তিটা কত ভয়াবহ হবে ? চিন্তা করুন !!!
এই হলো সেই খেলা যা আপনাকে, আপনাদেরকে প্রতি মুহূর্তে এরকম ভয়বহ শাস্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যেহেতু হারাম থেকে হারামই পয়দা হয়, তাই এই হারাম খেলা থেকেও এরূপ ভয়বহ আজাবের ব্যবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে। মনে রাখবেন, নিশ্বাস বন্ধ হয়ে গেলেই তওবার দরজা বন্ধ হয়ে যাবে। কবরে গূর্জু পেটা শুরু হবে। তাই খেল তামাশা বাদ দিয়ে সত্যের পথে আসুন। পবিত্র ইসলাম উনার পথে আসুন।
হাদীস শরীফে বর্নিত আছে, সর্বপ্রকার খেলাধূলা হারাম।"
সবাই একটু গভীরভাবে লক্ষ্য করুন এই হারাম খেলাধূলা থেকে কি ভয়াবহ হারাম এবং গুনাহ সৃষ্টি হচ্ছে।
উদাহরণ স্বরূপ এখন বাংলাদেশে টি টুয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলা হচ্ছে । ধরুন এই খেলা শুরু হয়, দুপুর তিনটায়। তিনটায় যদি শুরু হয়, সে ক্ষেত্রে প্রথম ইনিংস চলা কালীন সময় আছরের নামাজ এবং দ্বিতীয় ইনিংস চলা কালীন সময় মাগরিবের নামাজের ওয়াক্ত হয়। দেখা যায় খেলোয়াড় এবং দর্শক উভয়েই নামাজ বাদ দিয়ে খেলাধূলা চালিয়ে যায় এবং দেখে যায়।
অর্থাৎ তাদের কমপক্ষে দুই ওয়াক্ত নামাজ ফউত হয় (যদিও এই শ্রেণীর লোকেরা নামাজই পরে না)।
এবার আমরা একটা হাদীস শরীফ দেখি, যেখানে নামাজ ক্বাজা করার শাস্তি বর্ননা করা হয়েছে। হাদীস শরীফে বর্নিত আছে-
من ترك الصلوة حتي مضي وقتها ثم قضي عذاب في النار حقبا و الحقبة ثمانون سنة واسنة ثلث ماءة و ستون يوما كان مقداره الف سفة
অর্থ: যে ব্যক্তি নামাজ তরক করলো, এমনকি নামাজের ওয়াক্ত শেষ হয়ে গেল, অতঃপর সে ব্যক্তি তার ক্বযা আদায় করলো, সে জাহান্নামে এক হোকবা শাস্তি ভোগ করবে। আর এক হোকবা হচ্ছে ৮০ বছর এবং এক বছর হচ্ছে ৩৬০ দিন। প্রতিটি দিন হচ্ছে হাজার বছরের সমান।"
দলীল-
√ মাজালিসুল আবরার
√ আল মানাসিক।
উক্ত হাদীস শরীফ উনার বর্ননা মোতাবেক হোকবার পরিমাণ পৃথিবীর বছর অনুযায়ী নিম্নরূপ-
৮০ বছর × ৩৬০ দিন = ২৮৮০০ দিন।
আবার, প্রতি দিন হাজার বছরের সমান হলে,
২৮৮০০ × ১০০০ = ২৮৮০০০০০ বছর।
অতএব, এক হোকবা = ২৮৮০০০০০ বছর।
একটু গভীরভাবে চিন্তা করুন, এক ওয়াক্ত নামাজ ক্বাজা হলে, অর্থাৎ ওয়াক্ত মোতাবেক না পড়লে তার ২৮৮০০০০০ বছর জাহান্নামের আজাব সহ্য করতে হবে। তাহলে যারা নামাজ আদায় করবে না, ঐ সময় খেল তামাশায় মশগুল থাকবে তাদের শাস্তিটা কত ভয়াবহ হবে ? চিন্তা করুন !!!
এই হলো সেই খেলা যা আপনাকে, আপনাদেরকে প্রতি মুহূর্তে এরকম ভয়বহ শাস্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যেহেতু হারাম থেকে হারামই পয়দা হয়, তাই এই হারাম খেলা থেকেও এরূপ ভয়বহ আজাবের ব্যবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে। মনে রাখবেন, নিশ্বাস বন্ধ হয়ে গেলেই তওবার দরজা বন্ধ হয়ে যাবে। কবরে গূর্জু পেটা শুরু হবে। তাই খেল তামাশা বাদ দিয়ে সত্যের পথে আসুন। পবিত্র ইসলাম উনার পথে আসুন।