عَن عَائِشَة رَضِيَ اللهُ عَنهَا، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ: « مَا مِنْ مَيتٍ يُصَلِّي عَلَيْهِ أُمَّةٌ مِنَ المُسْلِمِينَ يَبْلُغُونَ مِئَةً كُلُّهُمْ يَشْفَعُونَ لَهُ إِلاَّ شُفِّعُوا فِيهِ ». رواه مسلم
বাংলা হাদিস
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে মৃতের জানাযার নামায একটি বড় জামাআত পড়ে, যারা সংখ্যায় একশ’ জন পৌঁছে এবং সকলেই তার ক্ষমার জন্য সুপারিশ করে, তার ব্যাপারে তাদের সুপারিশ গ্রহণ করা হয়।’’ [মুসলিম ৯৪৭, তিরমিযি ১০২৯, নাসায়ি ১৯৯১, আহমদ ১৩৩৯৩, ২৩৫১৮, ২৩৬০৭, ২৪১৩৬, ২৫৪১৯]
২। আরবি হাদিস
عَن أَبِي هُرَيرَةَ رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ: « مَنْ شَهِدَ الجَنَازَةَ حَتَّى يُصَلَّى عَلَيْهَا، فَلَهُ قِيراطٌ، وَمَنْ شَهِدَهَا حَتَّى تُدْفَنَ، فَلَهُ قِيرَاطَانِ » قِيلَ: وَمَا القِيرَاطانِ ؟ قَالَ: « مِثْلُ الجَبَلَيْنِ العَظِيمَيْنِ ». متفقٌ عَلَيْهِ
বাংলা হাদিস
আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি নামায পড়া পর্যন্ত জানাযায় উপস্থিত থাকবে, তার জন্য এক ক্বীরাত্ব সওয়াব রয়েছে। আর যে ব্যক্তি দাফন করা পর্যন্ত উপস্থিত থাকবে, তার জন্য দুই ক্বীরাত সওয়াব রয়েছে।’’ জিজ্ঞাসা করা হল, দুই ক্বীরাতের পরিমাণ কতটুকু?’ তিনি বললেন, দুই বড় পাহাড়ের সমান।’’ [বুখারি ৪৭, ১৩২৪, ১৩২৫, মুসলিম ৯৪৫, তিরমিযি ১০৪০, নাসায়ি ১৯৯৪, থেকে ১৯৯৭, ৫০৩২, আবু দাউদ ৩১৬৮, ইবন মাজাহ ১৫৩৯, আহমদ ৪৪৩৯, ৭১৪৮, ৭৩০৬, ৭৬৩৩, ৭৭১৮, ৮০৬৬, ৮৭৮৯, ১০৪৯]
৩। আরবি হাদিস
وَعَنْ مَرثَدِ بنِ عَبدِ اللهِ اليَزَنِيِّ، قَالَ: كَانَ مَالِكُ بنُ هُبَيْرَةَ رضي الله عنه إِذَا صَلَّى عَلَى الجَنَازَةِ، فَتَقَالَّ النَّاس عَلَيْهَا، جَزَّأَهُمْ عَلَيْهَا ثَلاَثَةَ أَجْزَاءٍ، ثُمَّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ: « مَنْ صَلَّى عَلَيْهِ ثَلاَثَةُ صُفُوفٍ فَقَدْ أَوْجَبَ ». رواه أَبُو داود والترمذي، وَقَالَ: «حديث حسن »
বাংলা হাদিস
মারষাদ ইবনে আব্দুল্লাহ য়্যাযানী বলেন, মালেক ইবনে হুবাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু যখন (কারো) জানাযার নামায পড়তেন এবং লোকের সংখ্যা কম বুঝতে পারতেন, তখন তিনি তাদেরকে তিন কাতারে বণ্টন করতেন। তারপর তিনি বলতেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তিন কাতার (লোক) যার জানাযা পড়ল, সে (জান্নাত) ওয়াজেব করে নিল।’’ [আবু দাউদ ৩১৬৬, তিরমিযি ১০২৮, ইবন মাজাহ ১৪৯০, আহমদ ১৬২৮৩]